Author: kingshook

Titulli: Vetëm një çast.

Fatbardha Berisha Budini

Duhet vetëm një çast, për t’a jetuar jetën tonë më mirë,
dhe për të marr aromat,pamjet dhe tingujt,që kemi dëshirë.

Duhet vetëm një çast, për t’a shijuar, atë që jeta na ofron,
dhe të mos e marrim jetën sikur është një lojë.

Kemi një shanc, që nga Natyra na është ofruar,
kjo është një jetë që vërtet duhet
jetuar.

Një shanc, një çast siç duhet,duhet t’a jetojmë,
këtë jetë ashtu siç na e do zemra, ashtu siç dëshirojmë.

Duhet vetëm një çast, që disa njerëz mos t’i gjykojmë,
që ndryshe thonë dhe ndryshe në çdo gjë veprojnë.

Ne duhet të mbajmë mend gjërat e mira, që na vijnë në jetë,
dhe jo gjërat e këqia, që na sjelli vetëm stres.

Fier/21/8/2022
Albania
Autore:Fatbardha Budini

সেতুহারে দোলে পদ্মার ঢেউ

সাহানা মওলা

কিশোরের হাতে বৈঠার সুখ ডিঙি নৌকায়

ভরা বরষায়, মল্লার রাগে ছন্দ মাতাল   

হাল ধরে মাঝি গয়নার নায়,

সামাল সামাল!        

পদ্মার জলে খলবল ছল বৈশাখ নাচে   

ঘন কালো মেঘে উথাল পাথাল।

 

শীতল অতলে ইলিশের ঝাঁক

সুর্য্যের সোনা রং মাখা ঢেউ ঝলকে তুমুল  

যান্ত্রিক যান স্রোত কেটে চলে অষ্টপ্রহর

অথৈ পানির শরীরের বাঁক

চাঁদের তিথিরা ভালবেসে হাসে হারায় দুকুল।

 

মেঘদূত আনে কেয়া পাতে লিখে বিরহের শ্লোক       

বিরহিনী মেয়ে বিদ্রোহে ভাঙ্গে সন্ত্রাসে ত্রাসে

ক্ষুব্ধ ব্যাকুল, কুল উপকুল,  

কত শত যুগ কেটে যায় ছিঁড়ে হারাবার শোক।

  

পদ্মার নেই পদ্ম ঢেউয়ের খোঁপায় জড়ানো

গাজরা গোলাপ,  

ভাঙ্গনের দিনে বাজে না কাঁকন কিঙ্কিণী

তার চির যৌবনা তীব্র রোষের

প্রনয় প্রলাপ।

  

দুর্দিন ভাঙ্গা শতকোটি ঢেউয়ে জয় জয়ীতা

উচ্ছল হাসে, সুনীল সাগরে দিগন্ত হারা  

হারানো আকাশে

বিস্মিত সুখে গর্জনে ডাকে হারাবার কেউ  

বাংলার সাজে সেতুহারে দোলে পদ্মার ঢেউ!!

।। দেবতার খোঁজ ।।

দেবতা কভুও ক্ষুধার অন্ন নিয়ে আসে না দ্বারে ,
মানুষের তৈরি নানাবিধ অন্ন দিতে হয় বরং তারে ।
মিথ্যে বলিনি ভাই ,
যা দেখা যায় তাই বলেছি নেইনি কল্পনার ঠাঁই ।
দেখেছি রাস্তার পাশে ,
বস্তি হতে একটা শিশু ফুল বেচতে আসে ।
একটা মানুষ শুধায় তারে এই –
ঘরে তোর মা বাবা , ভাইবোন কি কেউ নেই ?
মা আছে , কী যেন অসুখে শুধুই শুয়ে থাকে ,
বাবা নেই তাই ফুল বেচে খাওয়াই আমি তাকে ।
ফুল নিয়ে ঘুরতে ঘুরতে গায়ে পাই না বল ,
শুনে মানুষটা ঠেকাতে পারে না নিজ অশ্রজল ।
হাত ধরে টেনে নিয়ে যায় কাছাকাছি দোকানে ,
শুধুমাত্র পোলাও বিরিয়ানি বিক্রি হয় ওখানে ।
এক প্যাকেট বিরিয়ানি কিনে দিয়ে শিশুর হাতে ,
বলে – এখনি খেয়ে নে তুই , শক্তি পাবি তাতে ।
শিশুটি বলে – মাকে রেখে কেমনে একা খাই ?
জগতে আমার মা ছাড়া যে আপন কেউ নাই !
আরেক প্যাকেট বিরিয়ানি আর কিছু টাকা দিয়ে ,
বলে লোকটা – মায়ের জন্য এখনি যা নিয়ে ।
শিশু ভাবে ফুল বেচতে আসি যে রোজ রোজ ,
আজকে শুধু পেলাম এক মহান দেবতার খোঁজ ।
এমনি ভাবে আরো দেবতা যদি রোজ আসতো ,
অসহায় মা আর শিশুরা খুশির সাগরে ভাসতো ।

শফি আলম

যদি চলে যাও

কখনো যদি মনে হয় চলে যাবে, বলে দিও
আমি তারার ঝাড়বাতি জ্বেলে দেবো অন্ধকার
রাত্রির গায়, ডেকে দেবো সুশীতল বাতাস
বনরাজির এলোমেলো শাখা প্রশাখায়,
নদীর স্রোতের ধারা আটকে দিয়ে বলবো
উজানে যাও, আজ আর ভাঁটায় হবে না দেখা
সাগরকে জানিয়ে দিও আমার আদেশ।
সুর্য্যকে রুখে দেবো আকাশে আঁচল পেতে
মেঘের আড়ালে, চৈত্রের তপ্ত দুপুরে বৃষ্টি নামিয়ে দেবো
তমালের বনে, আনন্দে ডেকে যাবে কেকা
বৈশ্বিক উষ্ণতা ছিঁড়ে গাঢ় সবুজের মায়া আবার
ফিরিয়ে নেবো বনান্ত ঘিরে সেই, মুক্ত হাওয়ায় মেতে
ঘোর বরষায় ফাল্গুন ডেকে নেবো কৃষ্ণ চূড়ায় লাল
দখিনার দোলে হবে প্রকৃতি মাতাল।
প্রতি রাতে পূর্নিমা তিথি কিনে সাজাবো প্রহর তার
চন্দন মেখে দেবো ফুলের সুবাসে
পাখীদের কুজন গুঞ্জনে প্রেমের বর্ণমালা লিখে সযতনে
ব’লে দেবো গেয়ে যাও অবিরাম প্রেমের প্রাচীন গাঁথা
ছন্দ পতন যেন হয় না কখনো
বজ্র মুঠোয় ধ’রে ফেরত পাঠিয়ে দেবো কুন্ডলী মেঘে
বোশেখের কুটিল ভ্রুকুটি আমার চোখের বাণে
হবে অবনত, সমুদ্র সংকেতে
বেহুলার ভেলা হয়ে ভেসে যাবো রূপসার স্রোতে
সময়কে দিয়ে দেবো ছুটি, গোছানো অষ্টপ্রহর যাবে
রাগে অনুরাগে, বিনিদ্র জেগে এই আকুল আঁখিতে
খোঁপার মল্লিকা খুলে দিয়ে দেবো প্রিয়
কখনো যদি মনে হয় চলে যাবে, শুধু বলে দিও।

লেখক: সাহানা মওলা

প্রতিবন্ধীর ভাষ্য

— শফি আলম তোমাদের সমাজে আমি এক নগণ্য প্রতিবন্ধী ,বুঝি না কোনো কুটকৌশল কিম্বা আপস সন্ধি ।তোমাদের কর্মকাণ্ড দেখে প্রতিনিয়থ কষ্ট পাই ,যদিও আমার কষ্টের দাম তোমাদের কাছে নাই ।তোমাদের কাছে প্রেমের চেয়ে নিষ্ঠুরতা পাই বেশি ,কারণ আমি যে অক্ষম সৃষ্টি ভারসাম্যহীন পেশি ।তোমরা বাঁচো হাসি আনন্দে ,, আমি চেয়ে দেখি ,শক্তি নেই কালের খাতায় আমার কাহিনি লেখি ।যেহেতু আমায় ধমকাতে থাকো অবিরাম অবিরত ,সেহেতু আমি চলতে পারি না আমার ইচ্ছামতো ।তোমরা আমায় মিলতে দাও না সব মানুষের সনে ,কেন এতো দ্বিধা দ্বন্দ্ব ভয় জাগে তোমাদের মনে ?তোমাদের কারণে প্রতিবন্ধীরা বাড়ছে দিন দিন ,তোমারাই হবে সংখ্যালঘু শুধতে আমাদের ঋণ ।——————————————————————-তারিখ – ১৫-০৪-২০২২গোপালগঞ্জ , বাংলাদেশ ।

পৃথিবীর চাওয়া

পৃথিবী তারেই চায় যে কিছু দিতে পারে তাকে ,আকাশও তারেই ডাকে যে চেনে আকাশটাকে।আকাশ -মাটি করতে হলে জয়জানতে হবে দুই – এর পরিচয় ।আকাশ হলো অসীম শূণ্য , শূণ্যতা ই শক্তি ,মাটি হলো সর্বংসহা , ভালবাসা আর ভক্তি ।পাখাওয়ালা ক্ষুদ্র প্রাণী শূন্যে উড়তে পারে ,মানুষ কিন্তু উড়তে অক্ষম , মন ওড়ায় তারে ।মানুষের তৈরি আকাশ-যানে ,মানুষ ছোটে আকাশের পানে ।মাটির বুকে জন্ম মানুষের , মাটির পরে ঘর ,সকল জীবের জীবন মরণ এই মাটির পর ।মানুষ নিজে রসদ যোগায় মাটির বক্ষ চষে ,সযতনে জীবন সাজায় অনেক মেজে ঘষে ।জীবন মাটি , মাটিই জীবন ,মাটি সাহারা মাটি দেয় বন ।প্রাণবায়ু মিলিয়ে গেলে ওই অসীম শূন্যতায় ,নশ্বর দেহের সবকিছু এই মাটিতে মিশে যায় ।এই পৃথিবী তারেই চায় , যে করে তার সেবা ,সেবা বিহনে কার কথাটি স্মরণ করে কেবা ?একদিন তোমার হবে মরণ ,মানব সেবায় মিলবে স্মরণ ।অন্যথায় হারিয়ে যাবে অহংকার , নাম , ধাম ,কোনো ফল দেবে নাকো অসৎ , অন্যায় কাম ।—————————————————————–তারিখ – ১১-০৪-২০২২ ,গোপালগঞ্জ , বাংলাদেশ ।

তিতাস একটি নদীর নাম

“তিতাস একটি নদীর নাম। তার কূলজোড়া জল, বুকভরা ঢেউ, প্রাণভরা উচ্ছ্বাস। স্বপ্নের ছন্দে সে বহিয়া যায়। ভোরের হাওয়ায় তার তন্দ্রা ভাঙ্গে, দিনের সূর্য তাকে তাতায়; রাতের চাঁদ ও তারারা তাকে নিয়া ঘুম পাড়াইতে বসে, কিন্তু পারে না।তিতাস নদীর তীরে মালোদের বাস। ঘাটে বাঁধা নৌকা, মাটিতে ছড়ানো জাল, উঠানের কোণে গাবের মটকি, ঘরে ঘরে চরকি, টেকো, তকলি, সুতা কাটার, জাল বোনার সরঞ্জাম। এসব নিয়েই মালোদের সংসার।” তিতাস নদীর সাথে যার নাম জড়িয়ে আছে তিনি বাংলার এক বিরলপ্রজ সাহিত্যিক অদ্বৈত মল্লবর্মণ। ছোটবেলা থেকেই তিনি কবিতা-গল্প-নিবন্ধ লেখতেন। তখন ‘মাসপয়লা’, ‘খোকাখুকু’ এবং ‘শিশুসাথী’ পত্রিকায় তাঁর লেখা ছাপা হতো। এভাবেই তিনি পরিচিতি পান লেখক হিসেবে। এছাড়া বারোমাসী গান, এ দেশের ভিক্ষুক জনগোষ্ঠী, পল্লির পালাগান, পাখির গান, বরজের গান, ভাইফোঁটার গান— ইত্যাদি নিয়ে তিনি লিখতেন। গল্প প্রবন্ধ ছাড়াও তিনি তিনটি উপন্যাস লিখেছেন। তন্মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো ‘তিতাস একটি নদীর নাম’।তিতাস তীরের সন্তান অদ্বৈত মল্লবর্মণ মাত্র সাঁইত্রিশ বছর বেঁচেছিলেন। ১৯১৪ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার গোকর্ণগ্রামের মালো পরিবারে জন্ম আর ১৯৫১ সালের ১৬ এপ্রিল কলকাতায় মৃত্যু। বাংলার অমর কথাসাহিত্যিক অদ্বৈত মল্লবর্মণের একাত্তরতম মৃত্যুদিবসে অনন্ত শ্রদ্ধা।লিখেছেন মহিদুর রহমান।

চুপকথা রা

চুপকথা রামামার বাড়িটাই আমার রহস্যময় লাগত। প্রতিবার গিয়ে সে রহস্যময়তা উন্মোচন করতে চাইতাম। এক বাড়ির গঠনে সমতা থাকলেও ঘরগুলো আমাদের আটঘরিয়ার বাড়ির মত নয়। মাটির ঘর কিন্ত অনেক স্ফীত চেহারার। মাটির উঁচু উঁচু খান তিনেক সিঁড়ি ভেঙ্গে চওড়া বারান্দা। তিনদিকে বারান্দার বেস্টনীতে ঘেরা ঘর ছিল দাদু দিদিমার। ওই ঘরে আমরা কদিন ডেরা বাঁধতাম। দিদিমার বিছানাতে দিনভর গড়াগড়ি যেতাম। খুব ভালো একটা গন্ধ পেতাম দিদিমার বিছানায়। পান জর্দার গন্ধ। দোক্তা ও ছিল। আমার ঠাকুমা জর্দা খেত না। শুধুই হাতে করা দোক্তা। সে ঘরে খেজুর কাঁড়ির সাঙা মানে উঁচু তাক করা ছিল। বিছানা বালিশের ঢের যত্নে ঢেকে রাখা থাকত। বাড়ীতে অনেক অতিথি এলেও অসুবিধা হত না। আমার সবচেয়ে কৌতূহলজনক মনে হত বারান্দা গুলো। অনেকটা চওড়া আর বাঁশের ঝাঁপ দিয়ে ঘেরা। সামনের বারান্দায় দাদুর বিছানা আর সে বিছানায় যে কত রকমের আকর্ষণ। সবচেয়ে টানত বাতাসার কৌটো। দাদু বাথরুমে গেলে চুরি করে নেব বলে যেই না ঢাকনা খুলতাম, দাদু বলত,”আমি সব থুতু মাখিয়ে রেখে এসেছি। ” এসব ছাড়া আমি নেশাগ্রস্তের মত ঘেরা বারান্দা হাতড়ে যেতাম। দুটো বোধহয় ফুট ছয়েক লম্বা জালা ছিল। সেগুলো বাড়িতেই বানানো। তাতে নাকি ডাল,গম থাকত।বাইরের মরাইয়ে ধান। আমি যতবার বড়সড় বোতলসদৃশ জালাগুলো দেখতাম আমার এতটুকু ছাতিতে বড়সড় ছলাৎ ঢেউ উঠত। আলিবাবার ডাকাতসর্দারের জালাগুলো চোখের সামনে ভেসে উঠত। এর মাঝে প্রায়বৃদ্ধ সকালে সাইকেলে প্যাঁকপ্যাঁক করে আজহার মামা। সে মানুষটিকে প্রথম যখন দেখি কি ভয়ই পেয়েছিলাম। কুচকুচে কালো বদনে সাদা দাড়ি সাদা চুল আর হলদেটে দাঁতে হেসে ডাক দিত। তার ট্যারা চোখ দেখে প্রথমে সাইকেলের পেছনে বাঁধা টিনের বাক্সটা খেয়াল করিনি। পরে তপনদা মানে বড়মামার ছেলে বোঝাল যে ওটা শোনপাপড়ির বাক্স। দশ পয়সায় এতটা। এর পরে আজহার মামা এলেই আমি ছুটে ছোড়দিদিমার কাছে দশ পয়সার জন্য। ছোড়দিদিমা কপট বিরক্তি নিয়ে তোরঙ্গের ডালা খুলতে খুলতে বলত, “ঐ বুড়ু মানুষের চুল কি সুখে খাস লো ছুঁড়ি?” তারপর একদিন দেখি আজহার মামার সাইকেলের পেছনে সে বাক্স নেই। একটা লম্বা টিন কাতা দড়ি দিয়ে শক্ত করে বাঁধা। আমাকে দেখে নীচের রাস্তা থেকে চেঁচিয়ে বলল, “নীলুর বেটি, খেজুর গুড় এনেচি। বলো ভালো সার গুড়।” তারপর লম্বা চ্যাপটা আঁকশি দিয়ে টিনের মধ্যে থেকে তুলে দেখাতে লাগল। আমাদের বাড়িতে ও দাদুর কখানা খেজুর গাছ ছিল। কাঙলুকাকা সে গাছ করত। জিরেন কাঠের রস মাঝেমাঝেই খাওয়াত। আর পৌষপার্বণে ঝোলা গুড় দিয়ে যেত। পাটালি আসত বাজার থেকে। কিন্তু আখের গুড়ের মত খেজুর গুড় আগে দেখিনি, খাওয়া দূরের কথা। আর যে স্যাকরাবাড়ির কথা বলেছিলাম তার থেকে বেশ অনেকটা ওপরে ছোড়দাদুর লম্বা গোয়ালঘর। তো সেদিন হোল কি পচাদাদুর সাতসকালে গান পেয়ে গেল। গানের চরণ ছিল “কানু হেন গুণনিধি কারে দিয়ে যাব…”। এখন হোল কি মাধবীমাসী ছিল কাজের মুডে। সে গোয়ালঘরে কিছু একটা করছিল। গোয়ালঘর ও তো এক স্টোররুম ই ছিলো। হোল কি পচাদাদুর গান কানে আসতেই মাধবীমাসি উদাত্ত গলায় গান ধরল পাদপূরণ করতে–” পচাকে দিয়ে যাও,পচাকে দিয়ে যাও–পচার তো বউ নেই —- আর দুটো যদি বেশি থাকে খগেনকেও দিও”। একই কীর্তনীয়া সুর কিন্তু তাতে পচাদাদু বিনা প্রতিবাদে শখের গান গাওয়া থামিয়ে দিল। কে না জানে মাদুবী বড্ড ঠোঁটকাটা তার ওপরে রায়েদের মেয়ে। বললে নিশ্চয়ই হাউহাউ করে উঠবে ” কেন তোমার মা কি একা ছেলের নাম পচা রেখেছে নাকি?”অনামা একটা গাঁয়ের কথা এক কে না কে বকে বকে বলবে তা সময় নিয়ে পড়া ও তো কষ্টকর। কাল থেকে বরং অন্য কিছু লিখব। কি লিখি বলুন তো? আমার যে অনেক কথা বলতে ইচ্ছে করে।